• ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ৮ই কার্তিক ১৪৩২ ভোর ০৫:৪৯:১৯ (24-Oct-2025)
  • - ৩৩° সে:
সংবাদ ছবি

আবদুল আউয়াল মিন্টু ‘টপ অ্যাগ্রি-ফুড পাইওনিয়ার-২০২৫’ পুরস্কার পেলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : কৃষিক্ষেত্রে উদ্ভাবন ও খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকার জন্য ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন (ডব্লিউএফপিএফ)’র ‘টপ অ্যাগ্রি-ফুড পাইওনিয়ার (টিএপি)-২০২৫’ পুরস্কার পেয়েছেন খ্যাতনামা কৃষি উদ্যোক্তা আবদুল আউয়াল মিন্টু।আবদুল আউয়াল মিন্টু লাল তীর সিড লিমিটেড ও লাল তীর লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট (বিডি) লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা এবং  ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসি’র পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান।বিশ্বের কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থায় উদ্ভাবনী নেতৃত্বের স্বীকৃতি হিসেবে ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন (ডব্লিউএফপিএফ) প্রতিবছর টপ অ্যাগ্রি-ফুড পাইওনিয়ার পুরস্কার দিয়ে থাকে।যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এই ফাউন্ডেশনের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ কৃষি-খাদ্য উদ্ভাবক ও উদ্যোক্তার মধ্যে আবদুল আউয়াল মিন্টুও মনোনীত হন।ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা পরিষদ, সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রী এবং কৃষি, শিক্ষা ও নীতি সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক নেতারা এ পুরস্কার প্রাপ্তদের নির্বাচিত করেন।আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এই পুরস্কারের মাধ্যমে এমন ব্যক্তিদের সম্মানিত করা হয়, যাদের কাজ বিশ্ব ব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলে, যা কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে উদ্ভাবনী বিজ্ঞান, নেতৃত্ব এবং নিষ্ঠার প্রতিফলন ঘটায়। চলতি বছরের বসন্তে ওয়াশিংটন ডিসিতে বিজয়ীদের নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সাথে অংশীদারিত্বে বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার প্রদান করা হয়।২২ অক্টোবর বার্ষিক বোরলগ সংলাপের সময় আইওয়ার ডেস মইনেসের ঐতিহাসিক স্টেট ক্যাপিটলে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে মিন্টু বলেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তা শুরু হয় কৃষকদের ক্ষমতায়ন দিয়ে। আমাদের লক্ষ্য তাদের এমন সব উপকরণ ও জ্ঞান প্রদান করা, যা দারিদ্র্য দূরীকরণের পাশাপাশি বৈশ্বিক খাদ্য স্থিতিশীলতায় অবদান রাখতে পারে।’তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মজবুত কৃষি উদ্ভিদ জাতের উন্নয়ন অত্যন্ত জরুরি।’বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট মাশাল হুসেইন বলেন, ‘২০২৫ সালের টিএএপি পুরস্কার প্রাপ্তদের তালিকা বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবনী বিজ্ঞান, নেতৃত্ব এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষির গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলোর সমাধানে নিবেদিত ব্যক্তিদের বৈচিত্র্য, প্রতিভা এবং সংকল্পের অভূতপূর্ব প্রদর্শন।’তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব আজ যে কঠিন সংকটের মুখোমুখি, সেখানে এই পুরস্কার প্রাপ্তরা সাহসী পরিবর্তন এনেছেন, যাদের কাজ বাস্তবিকভাবে প্রভাব ফেলছে এবং ভবিষ্যতের জন্য আশা যোগাচ্ছে।’